হঠাৎই জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এলো বিরল প্রজাতির সাদা রঙের সাপ,দেখে অবাক সকলে
বর্তমান যুগ হল সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। এই যুগে মানুষ অবসর জীবন কাটায় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের দিকে চোখ রেখে। আর সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মগুলির মধ্যে অন্যতম হলো ইউটিউব। তবে ইউটিউব এখন বর্তমান সমাজের মানুষের কাছে ইনকামের পথ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই ইউটিউবে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মানুষ তাদের বিভিন্ন চ্যানেলের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও পোস্ট করে থাকে। কেউ ডেলি ব্লগ, কেউবা করে পশু পাখির ভিডিও, কেউ আবার নাচ গানের ভিডিও করেও প্রতিমাসে মোটা টাকা আয় করে থাকে। সম্প্রতি ইউটিউবে ভাইরাল হয়েছে বিভিন্ন সাপের একটি ভিডিও।
আজও বহু স্থানে সাপকে নাগ দেবতা হিসেবে পূজা করা হয়। সাপকে দেবতা হিসেবে মানা হলেও সাপের দংশনে প্রতি বছর বহু মানুষ প্রাণ ত্যাগ করে। বিভিন্ন প্রজাতি সাপ বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপ নিয়ে ইউটিউবে একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে।
ভাইরাল ভিডিওতে বলা হয়েছে এই বিভিন্ন প্রকার সর্পের মধ্যে সবথেকে খতরনাক প্রজাতির সর্প হল ভারতীয় কোবরা। এই কোবরা সাপটিকে দেখা যায় বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ভারতবর্ষ পাকিস্তান প্রভৃতি স্থানে দেখা যায়। মাঠ ঘাট জঙ্গল খেতে এই সাপগুলি বসবাস করে।
ভারতীয় কোবড়া সাপের মধ্যে বিষের পরিমাণ থাকে প্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত। এর পাশাপাশি ওই ভিডিওতে আরো বিভিন্ন বিষধর সাপ সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই সাপগুলোর মধ্যে অন্যতম রয়েছে রাটেল সাপ। এই প্রজাতির সাপটি আমেরিকাতে দেখতে পাওয়া যায়। এই ধরনের সাপটি সাত থেকে আট ফিট লম্বা হয়।
প্রতিবছর আমেরিকার প্রায় ৮০০০ মানুষ এই সাপের দংশনের শিকার হয়। এছাড়াও আফ্রিকার একটি খতরনাক বিষধর সাপ হল ব্ল্যাক মাম্বা। ব্ল্যাক মাম্বা সাপটি কালো রঙের দেখতে হয় বলে তার এমন ধরনের নাম প্রদান করা হয়েছে। এর পাশাপাশি বিষধর সাপদের মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার টাইগার স্নেক। এই ধরনের সাপের শরীরের প্যাটার্ন বাঘের শরীরের সাথে অনেকটা মিল থাকায় টাইগার স্নেক নাম দেওয়া হয়েছে।
এই বিষধর সাপদের বর্ণনার ভিডিওটি আপলোড করা হয়েছে KNK Advice নামক youtube এর একটি চ্যানেল থেকে। এখনো পর্যন্ত বহু মানুষ এই ভিডিওটি দেখেছেন। লাইক কমেন্ট শেয়ারও এসেছে বহু সংখ্যক।
Rimtim -এর একজন গুরুত্বপূর্ণ সাব-এডিটর। অটোমোবাইল ও টেকের খবর লিখতে পারদর্শী। চাকরী ও সরকারি আপডেটের দিকেও আগ্রহ রাখে। পড়াশুনা শেষ করে ডিজিটাল মিডিয়া’কে ভবিষ্যতের পথ চলা হিসাবে বেছে নিয়েছে। অবসর সময়ে খেলতে ও ঘুরতে যেতে ভালোবাসে।